দর্শন শিক্ষা


Home Syllabus Suggestions Gallery Lebel Questions Paper Android App

Showing posts with label আবর্তন ও বিবর্তন. Show all posts
Showing posts with label আবর্তন ও বিবর্তন. Show all posts

Sunday, December 24, 2023

নীচের বাক্য গুলিকে বচনে পরিণত করো এবং বচন গুলিকে আবর্তন ও বিবর্তন করো:

Posted by: || Sunday, December 24, 2023 ||

 1.সব ফুল লাল নয়।

L.F. - O কোনো কোনো ফুল নয় লাল। - প্রদত্ত বচন।

     O -- বচনের আবর্তন সম্ভব নয়।

     I --- কোনো কোনো ফুল হয় অ লাল বস্তু। - বিবর্তন।

2.মানুষ স্বার্থপর।

L.F.-  I -- কোনো কোনো মানুষ হয় স্বার্থপর ব্যক্তি। - প্রদত্ত বচন।

         I --- কোনো কোনো স্বার্থপর ব্যক্তি হয় মানুষ। - আবর্তন।

       O -- কোনো কোনো মানুষ নয় অ-স্বার্থপর ব্যক্তি। - বিবর্তন।

3. কোনো মানুষ পূর্ণ নয়।

L.F. -  E -- কোনো মানুষ নয় পূর্ণ। - প্রদত্ত বচন।

        E -- কোনো পূর্ণ নয় মানুষ । - আবর্তন।

       A -- সকল মানুষ হয় অ পূর্ণ। - বিবর্তন।

4. সব সাপের বিষ নেই।

L.F. -   O--কোনো কোনো সাপ নয় বিষধর প্রাণী। -  প্রদত্ত বচন।

          O--- বচনের আবর্তন সম্ভব নয়।

          I -- কোনো কোনো সাপ হয় অ-বিষধর প্রাণী। - বিবর্তন।



Tags: ,

নীচের বাক্য গুলিকে বচনে পরিণত করো।বচন গুলির আবর্তিতের বিবর্তিত রূপ দাও:

Posted by: || Sunday, December 24, 2023 ||

 1.শুধু ধার্মিক ব্যক্তিরাই সুখী।

L.F.-   A--- সকল সুখী ব্যক্তি হয় ধার্মিক ব্যক্তি। - প্রদত্ত বচন।

         I--- কোনো কোনো ধার্মিক ব্যক্তি হয় সুখী ব্যক্তি - আবর্তিত।

        O--- কোনো কোনো ধার্মিক ব্যক্তি নয় অ-সুখী ব্যক্তি - বিবর্তিত।

2. অসৎ মানুষ আছে।

L.F.-  I --- কোনো কোনো মানুষ হয় অসৎ ব্যক্তি- প্রদত্ত বচন।

        I --- কোনো কোনো অসৎ ব্যক্তি হয় মানুষ - আবর্তিত।

       O --- কোনো কোনো অসৎ ব্যক্তি নয় অ-মানুষ - বিবর্তিত।

3. স্তন্যপায়ী পাখি নেই।

L.F.-   E ---কোনো কোনো পাখি নয় স্তন্যপায়ী প্রাণী - প্রদত্ত বচন।

         E--- কোনো স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় পাখি - আবর্তিত।

        A--- সকল স্তন্যপায়ী প্রাণী হয় অ-পাখি - বিবর্তিত।

Tags: ,

O বচনের আবর্তন কেন বৈধ নয় বা সম্ভব নয়?

Posted by: || Sunday, December 24, 2023 ||

 O- বচনের আবর্তন কেন বৈধ নয় বা সম্ভব নয়?

(Why O-Proposition cannot be converted?)

উত্তর : O-বচনের আবর্তন বৈধ নয়। -বচনকে আবর্তন করা যায় না। -বচনকে আবর্তন করলে আবর্তনের নিয়ম লঙ্ঘন করা হয়। আবর্তনের ক্ষেত্রে গুণের পরিবর্তন হবে না। অর্থাৎ আবর্তনীয় বচন নঞর্থক হলে আবর্তিত বচন নঞর্থক হবে। এক্ষেত্রে আবর্তনীয় -বচন নঞর্থক হওয়ায় আবর্তিত বচন নঞর্থক অর্থাৎ E অথবা O হবে। কিন্তু আবর্তিত বচন E হতে পারে না। কারণ অবরোহ অনুমানে সিদ্ধান্ত কখনও আশ্রয়বাক্য থেকে বেশি ব্যাপক হবে না। ০- বচনের ব্যাপকতা থেকে E বচনের ব্যাপকতা বেশি। এজন্য আবর্তিত বচনটি অবশ্যই O হবে। এর ফলে আবর্তিত বচনের বিধেয়পদ ব্যাপ্য হবে। কিন্তু ওই পদ আবর্তনীয় -বচনের উদ্দেশ্য স্থানে থাকায় অব্যাপ্য হয়। সুতরাং, অনুমানটি আবর্তনের নিয়ম লঙ্ঘন করে। নিয়ম অনুসারে আবর্তনীয় বচনে, যে পদ ব্যাপ্য নয় সেই পদ আবর্তিত বচনে ব্যাপ্য হবে না।

দৃষ্টান্ত:

O – কোনো কোনো মানুষ নয় সুখী ব্যক্তি – আবর্তনীয়।

O – কোনো কোনো সুখী ব্যক্তি নয় মানুষ - আবর্তিত।


উক্ত দৃষ্টান্তে আবর্তনীয় বচনের উদ্দেশ্যপদ “মানুষ” অব্যাপ্য। কারণ - বচনে কেবল বিধেয়-পদ ব‍্যাপ্য। কিন্তু ওই পদ আবর্তিত - বচনে বিধেয়পদ হওয়ায় ব্যাপ্য হয়। ফলে আবর্তনের নিয়ম লঙ্ঘন করা হয়।এজন্য বচনের আবর্তন সম্ভব নয়।

Tags: ,

বিবর্তন কাকে বলে? বিবর্তনের নিয়ম গুলি কী কী?

Posted by: || Sunday, December 24, 2023 ||

 বিবর্তন: যে অমাধ্যম অনুমানে যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্যকে একই রেখে যুক্তি বাক্যের বিধেয়ের বিরুদ্ধ পদকে সিদ্ধান্তের বিধেয় রুপে গণ্য করে , অর্থটিকে একই রাখা হয় এবং সিদ্ধান্তে একটি নতুন বচন প্রতিষ্ঠা করা হয়, সেই অমাধ্যম অনুমানকেই বলা হয় বিবর্তন।

বিবর্তনের নিয়ম:

•যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য এক হবে।

•যুক্তিবাক্যের বিধেয় এর বিরুদ্ধ পদ সিদ্ধান্তের বিধেয় হবে।

•যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের গুণ ভিন্ন হবে। অর্থাৎ যুক্তিবাক্য হ্যাঁ বাচক হলে সিদ্ধান্ত টি না বাচক হবে আর যুক্তিবাক্য না বাচক হলে সিদ্ধান্ত টি হ্যাঁ বাচক হবে।

•যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের পরিমাণ এক হবে। অর্থাৎ যুক্তিবাক্য সামান্য হলে সিদ্ধান্ত বিশেষ হবে এবং যুক্তিবাক্য বিশেষ হলে সিদ্ধান্ত সামান্য হবে।


অথবা

A বচনকে বিবর্তন করলে E বচন পাওয়া যায়।

E বচনকে বিবর্তন করলে A বচন পাওয়া যায়।

I বচনকে বিবর্তন করলে O বচন পাওয়া যায়।

O বচনকে বিবর্তন করলে I বচন পাওয়া যায়।


"বিধেয় এর আগে  নয় যোগ করে বিধেয় কে বিপরীত বা অ যোগ করতে হয়।"

Tags: ,

আবর্তন কাকে বলে? আবর্তনের নিয়ম গুলি আলোচনা করো।

Posted by: || Sunday, December 24, 2023 ||

 আবর্তন: যে অমাধ্যম অনুমানে যুক্তি বাক্যের উদ্দেশ্য এবং বিধেয়ের স্থান পরিবর্তন ঘটিয়ে এবং অর্থটিকে একই রেখে সিদ্ধান্তে একটি নতুন বচন প্রতিষ্ঠা করা হয়, সেই অমাধ্যম অনুমানকেই বলা হয় আবর্তন।

আবর্তনের নিয়ম:

•যুক্তি বাক্যের উদ্দেশ্য পদটি সিদ্ধান্তের বিধেয় হবে।

•যুক্তি বাক্যের বিধেয় পদটি সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হবে।

•যুক্তি বাক্য ও সিদ্ধান্তের গুণ একই হবে। যুক্তি বাক্য হ্যাঁ বচন হলে সিদ্ধান্ত হ্যাঁ বাচক হবে, যুক্তি বাক্য না বাচক হলে সিদ্ধান্ত না বচক হবে।

• যে পদ যুক্তি বাক্যে ব্যাপ্য নয় সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারে না।

অথবা

A বচনকে আবর্তন করলে I বচন পাওয়া যায়।

E বচনকে আবর্তন করলে E বচন পাওয়া যায়।

I বচনকে আবর্তন করলে I বচন পাওয়া যায়।

O বচনের আবর্তন সম্ভব নয়।

*উদ্দেশ্য কে বিধেয় এবং বিধেয় কে উদ্দেশ্য করতে হয়।


Tags: ,

Thursday, November 23, 2023

বস্তুগত বিবর্তন কী? বস্তুগত বিবর্তন কি যথার্থ বিবর্তন? অথবা, বস্তুগত বিবর্তনের বৈশিষ্ট্যগুলি কী? একে কেন যথার্থ বিবর্তনের মর্যাদা দেওয়া যায় না?

Posted by: || Thursday, November 23, 2023 ||

বস্তুগত বিবর্তন কী? বস্তুগত বিবর্তন কি যথার্থ বিবর্তন?

অথবা, বস্তুগত বিবর্তনের বৈশিষ্ট্যগুলি কী? একে কেন যথার্থ বিবর্তনের মর্যাদা দেওয়া যায় না?



বস্তুগত বিবর্তন:

বিবর্তনের সাধারণ আকারগত রূপ ছাড়াও বস্তুগত বিবর্তন (material obversion) নামে আরও একপ্রকার বিবর্তনের পরিচয় পাওয়া যায়। এই ধরনের বিবর্তনের কথা উল্লেখ করেছেন প্রখ্যাত তর্কবিদ আলেকজান্ডার বেন (Alexzender Bain)। তিনি এই ধরনের বিবর্তনকে যথার্থ বিবর্তনরূপেই গণ্য করেছেন। এই ধরনের বিবর্তনের ক্ষেত্রে কিন্তু আকারগত বিবর্তনের যে নিয়মগুলি আছে, সেগুলিকে আদৌ অনুসরণ করা হয় না। এরূপ বিবর্তনের ক্ষেত্রে তাই বিবর্তনীয় বাক্য তথা যুক্তিবাক্যের পদ দুটির অর্থগত বিরুদ্ধ পদ দুটিকে সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য ও বিধেয় রূপে গণ্য করে একটি নতুন বচন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এক্ষেত্রে যুক্তিবাক্যের

উদ্দেশ্যের অর্থগত বিরুদ্ধ পদকে সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হিসেবে এবং বিধেয়ের অর্থগত বিরুদ্ধ পদকে সিদ্ধান্তের বিধেয় হিসেবে গণ্য করা হয়। এই অর্থগত বিরুদ্ধ পদ চয়ন করার জন্য আমাদের অভিজ্ঞতাকেই মূলত কাজে লাগানো হয়ে থাকে। কয়েকটি উদাহরণের সাহায্যে বস্তুগত বিবর্তনের বিষয়টি আরও সহজে উল্লেখ করা যায়-

উদাহরণ 1

জ্ঞান হল শক্তি (A) ( আবর্তনীয়)

অজ্ঞানতাই হল দুর্বলতা (A) ↓(আবর্তিত) (বস্তুগতভাবে) 


উদাহরণ 2

আলো হল শুভ (A) (আবর্তনীয়)

অন্ধকার হল অ-শুভ (A)↓ (আবর্তিত) (বস্তুগতভাবে)


উদাহরণ 3

সততা হয় ধর্ম (A) (আবর্তনীয়)

অসততা হয় অ-ধর্ম (A) ↓ (আবর্তিত) (বস্তুগতভাবে) 



বস্তুগত বিবর্তনের বৈশিষ্ট্য:

বস্তুগত বিবর্তনের উপরিউক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নের বৈশিষ্ট্যগুলি ফুটে ওঠে।

▶▶প্রথমত: যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য ও বিধেয় পদ দুটি পারস্পরিকভাবে বিরুদ্ধ পদরূপে গণ্য।

▶▶ দ্বিতীয়ত: যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্ত-উভয়েই সদর্থক তথা হ্যাঁ-বাচক বচনরূপে গণ্য।

▶▶তৃতীয়ত: যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্ত-উভয়েই সামান্য বা সার্বিক বচন রূপে গণ্য।

▶▶ চতুর্থত: বস্তুগত বিবর্তনে বচনের আকারের ওপর গুরত্ব না দিয়ে শুধুমাত্র বিরুদ্ধ অর্থের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

▶▶ পঞ্চমত: বস্তুগত বিবর্তনে বিরুদ্ধ পদের অর্থের ক্ষেত্রে আমাদের বাস্তব অভিজ্ঞতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

▶▶▶ষষ্ঠত: বস্তুগত বিবর্তনকে আকারগত বিবর্তন না বলে, এক বিশেষ ধরনের আবর্তনরূপে স্বীকার করা হয়েছে।

বস্তুগত বিবর্তনে ওঠা প্রশ্ন:

বস্তুগত বিবর্তনের ক্ষেত্রে যে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি উঠে আসে, তা হল বস্তুগত বিবর্তনকে কি প্রকৃত বা যথার্থ বিবর্তন বলা যায়? বেন এবং তাঁর সহযোগীদের দাবি হল বস্তুগত বিবর্তন এক ধরনের যথার্থ বা প্রকৃত বিবর্তনরূপেই গণ্য। কারণ, এখানে একটিমাত্র যুক্তিবাক্য থেকে সিদ্ধান্তে একটি নতুন বচনই প্রতিষ্ঠা করা হয়।

বস্তুগত বিবর্তন কিন্তু প্রকৃত বিবর্তন নয়:

যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, বস্তুগত বিবর্তনকে প্রকৃত বা যথার্থ বিবর্তনরূপে গণ্য করা যায় না। কারণ, আমরা যথার্থ বা প্রকৃত অনুমান বলতে আকারগত সাধারণ বিবর্তনকেই বুঝে থাকি। সেখানে আকারই হল সর্বস্ব, অর্থের কোনো ভূমিকা সেখানে নেই। অথচ দেখা যায় যে, বস্তুগত বিবর্তনে আকার এবং আকারের নিয়মগুলিকে উপেক্ষা করে বিরুদ্ধ অর্থের ওপরই সবিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আকারগত বিবর্তনে দাবি করা হয় যে, যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য একই হবে। কিন্তু বস্তুগত বিবর্তনে যুক্তিবাক্যের উদ্দেশ্যের বিরুদ্ধ পদকে সিদ্ধান্তের বিধেয়রূপে গণ্য করা হয়েছে। আরও উল্লেখ করা যায় যে, আকারগত বিবর্তনে বলা হয়েছে যে, যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের গুণ ভিন্ন হবে। কিন্তু বস্তুগত বিবর্তনে যুক্তিবাক্য বা সিদ্ধান্তের গুণ একই থাকে। সুতরাং দাবি করা যায় যে, বস্তুগত বিবর্তনকে প্রকৃত বা যথার্থ বিবর্তনের মর্যাদা দেওয়া সংগত নয়।

Tags: ,

Friday, October 27, 2023

আবর্তন ও বিবর্তন এর নিয়ম

Posted by: || Friday, October 27, 2023 ||

 আবর্তন ও বিবর্তন এর নিয়ম:-


আবর্তনের নিয়মগুলি নিম্নরূপ:-

A বচনকে আবর্তন করলে I বচন পাওয়া যায়।

E বচনকে আবর্তন করলে E বচন পাওয়া যায়।

I বচনকে আবর্তন করলে I বচন পাওয়া যায়।

O বচনের আবর্তন সম্ভব নয়।

*উদ্দেশ্য কে বিধেয় এবং বিধেয় কে উদ্দেশ্য করতে হয়।


আবর্তনের নিয়ম
বচনআবর্তিত বচন
AI
EE
II
O বচনের আবর্তন সম্ভব নয়।
উদ্দেশ্য কে বিধেয় এবং বিধেয় কে উদ্দেশ্য করতে হয়।



বিবর্তনের নিয়মগুলি নিম্নরূপ:-

A বচনকে বিবর্তন করলে E বচন পাওয়া যায়।

E বচনকে বিবর্তন করলে A বচন পাওয়া যায়।

I বচনকে বিবর্তন করলে O বচন পাওয়া যায়।

O বচনকে বিবর্তন করলে I বচন পাওয়া যায়।


"বিধেয় এর আগে  নয় যোগ করে বিধেয় কে বিপরীত বা অ যোগ করতে হয়।"





Tags:

Popular Posts

 
Powered By
Follow Now || Facebook || Instagram || WhatsApp || Message || E-mails || About || Disclaimer || Privacy || Print Page

All rights reserved || www.darshanshiksha.com || @2023