দর্শন শিক্ষা


Home Syllabus Suggestions Gallery Lebel Questions Paper Android App

Showing posts with label বচন. Show all posts
Showing posts with label বচন. Show all posts

Saturday, January 27, 2024

গুণ অনুসারে বচনের শ্রেণীবিভাগ করো।

Posted by: || Saturday, January 27, 2024 ||

নিরপেক্ষ বচনে গুণের ভূমিকা:

নিরপেক্ষ বচনে গুণের যে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে, তা আদৌ অস্বীকার করা যায় না। কারণ যেকোনো নিরপেক্ষ বচনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করা হয়।এই স্বীকার বা অস্বীকার করা টাই হলো নিরপেক্ষ বচনের গুণের বিষয়।যখন উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার করা হয় তখন তাকে স্বীকৃতি সূচক বা হ্যাঁ বাচক রূপে গণ্য করা হয় আর অস্বীকার করলে নঞর্থক বা না বাচক রূপে গণ্য করা হয়।

গুণ অনুসারে বচনের শ্রেণীবিভাগ:

গুণ অনুসারে বচনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।সদর্থক বা হ্যাঁ বাচক এবং নঞর্থক বা না বাচক ।


সদর্থক বা হ্যাঁ বাচক বচন

যে নিরপেক্ষ বচনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয় তে কোনো কিছু কে স্বীকার করা হয় তাকে সদর্থক বা হ্যাঁ বাচক বচন বলে।

উদাহরণ:

•সকল দার্শনিক হন চিন্তাশীল।

•কোনো কোনো দার্শনিক হয় সুখী।

ব্যাখ্যা:

এই দুটি দৃষ্টান্তেই উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয় তে কিছু বিষয় কে যথাক্রমে হন বা হয় দুটি দ্বারা স্বীকার করা হয়েছে।


নঞর্থক বা না বাচক বচন:

যে নিরপেক্ষ বচনে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয় তে কোনো কিছু কে অস্বীকার  করা হয় তাকে নঞর্থক বা না বাচক বচন বলে।

উদাহরণ:

কোনো মানুষ নয় অমর।

কোনো কোনো মানুষ নয় সুখী।

ব্যাখ্যা:

এই দুটি দৃষ্টান্তেই উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয় তে কিছু বিষয় কে যথাক্রমে  নয় শব্দ দ্বারা সঅস্বীকার করা হয়েছে।


Tags:

বচন কাকে বলে ? বচনের বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।

Posted by: || Saturday, January 27, 2024 ||

 বচন হলো বাক্যের তর্কবিজ্ঞানসম্মত রূপ ও যুক্তির মূল উপাদান:

বচন হলো বাক্যের তর্কবিজ্ঞানসম্মত রূপ। বাক্যে যেমন উদ্দেশ্য ও বিধেয় এর মধ্যে এক প্রকার সম্বন্ধ ঘোষিত হয়, বচনের ক্ষেত্রেও উদ্দেশ্য ও বিধেয় এর মধ্যে এক প্রকার সম্বন্ধ ঘোষিত হয়। এরূপ সম্বন্ধ সদর্থক ভাবেও ঘোষিত হতে পারে, আবার নংয়র্থক ভাবেও ঘোষিত হতে পারে ।এদের সম্বন্ধ আবার শর্ত সাপেক্ষ ভাবেও হতে পারে, আবার শর্তহীনও হতে পারে ।


বচনের বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:

1.বচনের মূল উৎস হলো বাক্য। সুতরাং বাক্যকেই  বচনের ভিত্তি বলা হয়ে থাকে।বাক্য ছাড়া বচনের অস্তিত্ব হতেই পারে না 

2.প্রত্যেকটি বচনে একটি উদ্দেশ্য ও একটি বিধেয় থাকে। শুধুমাত্র উদ্দেশ্য বা বিধেয় নিয়ে বচন গঠিত হতে পারে না।

3.যেকোনো বাক্যে উদ্দেশ্য বিধেয় এর মধ্যে একটি সম্বন্ধ ঘোষণা করা হয় অর্থাৎ উদ্দেশ্য এবং বিধেয় পারস্পরিক ভাবে বিচ্ছিন্ন নয়।

4.উদ্দেশ্য ও বিধেয় এর সম্বন্ধ দুরকম ভাবে হতে পারে। সদর্থক ভাবে ও নিজ্ঞর্থক ভাবে।

5.উদ্দেশ্য ও বিধেয় এর মধ্যে সম্বন্ধ হতে পারে সেটা শর্ত সাপেক্ষ ভাবে হতে পারে আবার শর্তহীন ভাবেও হতে পারে।

6.যেকোনো বচন lই যুক্তির উপাদান বা অবয়বরুপে গণ্য হতে পারে।কারণ যুক্তি গঠিত হয় শুধুমাত্র দিয়েই।

7.সমস্ত বচনই  বাক্যরুপে গণ্য হতে পারে কিন্তু সমস্ত বাক্য বচনরুপে গণ্য হতে পারে না ।

8.বচনের সত্যতার উপর যুক্তির বৈধতা নির্ভরশীল।




Tags:

Saturday, December 30, 2023

বচন সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

Posted by: || Saturday, December 30, 2023 ||

 উচ্চ মাধ্যমিক দর্শন সাজেশন

HS Philosophy Suggestions

দ্বাদশ শ্রেণীর দর্শন সাজেশন

বচন সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর প্রশ্নমান -১


1.কোন বচনের উভয় পদ ব্যাপ্যা?

উত্তর:  E বচনের উভয় পদ ব্যাপ্য।

2.কোন বচনের উদ্দেশ্য পদ ব্যাপ্য।

উত্তর:  A এবং E বচনের উদ্দেশ্য পদ ব্যাপ্য।

3.কোন বচনের উভয় পদ অব্যাপ্য?

উত্তর:  I বচনের উভয় পদ  ব্যাপ্য।

4. অবধারণ কাকে বলে?

উত্তর: মনে মনে আমরা যখন একাধিক বিষয়কে সংযুক্ত বা বিযুক্ত করি, তখন তাকে আবধারণ বলে।

5.বাক্য কাকে বলে?

উত্তর: দর্শনের ভাষায় চিন্তার প্রকাশিত রূপকেই বলা হয় বাক্য।

6.বচন কাকে বলে?

উত্তর: বাক্যের পরিশ্রুত ও তর্কবিজ্ঞানসম্মত রূপকেই বলা হয় বচন।

7.সংযোজক কাকে বলে?

উত্তর: বাক্যের ক্ষেত্রে আমরা যাকে ক্রিয়াপদ বলে থাকি, তাকেই বলে সংযোজক।

8. নিরপেক্ষ বচন কাকে?

উত্তর: যে বচনে কোনো শর্ত ছাড়াই উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করে নেওয়া হয় তাকে নিরপেক্ষ বচন বলে।

9.সাপেক্ষে বচন কাকে বলে?

উত্তর: যে বচনে কোনো শর্ত সহকারে উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিধেয়তে কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করে নেওয়া হয় সেই বচন কেই সাপেক্ষ বচন বলে।

10. বাক্যের মাধ্যম কী?

উত্তর: বাক্যের মাধ্যম হলো ভাষা।

11.বচনের উৎস কী?

উত্তর: বচনের উৎস বাক্য।

12. বাক্যের কয় অংশ ?

উত্তর: বাক্যের তিনটি অংশ।

13.বচনের কয়টি অংশ?

উত্তর: বচনের 4টি অংশ।

14. গুণ অনুসারে বচন কয় প্রকার?

উত্তর: গুণ অনুসারে বচন দুই প্রকার।

15. পরিমাণ অনুসারে বচন কয় প্রকার?

উত্তর: পরিমাণ অনুসারে বচন দুই প্রকার।


Tags:

Monday, October 30, 2023

পদের ব্যাপ্যতা বলতে কী বোঝায়?

Posted by: || Monday, October 30, 2023 ||

 ব্যাপ্যতা শব্দের অর্থ:

তর্কবিদ্যায় ব্যাপ্যতা বলতে বোঝায় কোনো পদের ব্যাপ্যতা। ব্যাপ্যতা শব্দটির অর্থ হল, কোনো একটি পদ ব্যাপ্য (distributed) অথবা অব্যাপ্য (undistributed)। অর্থাৎ ব্যাপ্যতা–ব্যাপ্য অথবা অব্যপ্য। যে-কোনো নিরপেক্ষ বচনে দুটি পদ থাকে। এই দুটি পদের একটি হল উদ্দেশ্য পদ (subject term) এবং অপরটি হল বিধেয় পদ (predicate term)। এই পদ দুটি ব্যাপ্যও হতে পারে আবার অব্যাপ্যও হতে পারে।

পদের ব্যাপ্য হওয়ার লক্ষণ:

একটি পদ একমাত্র তখনই ব্যাপ্য বলে বিবেচিত হবে যখনই সেই পদটির মাধ্যমে তার সম্পূর্ণ পরিমাণকে (ব্যক্তৰ্থকে) উল্লেখ করা যায় অর্থাৎ, কোনো পদের মাধ্যমে যদি তার সম্পূর্ণ ব্যক্তৰ্থকে (denotation) নির্দেশ করা যায়, তাহলে বলতে হবে যে পদটি ব্যাপ্য (distributed)। সুতরাং কোনো পদের ব্যাপ্যতার ক্ষেত্রে সেই পদ দ্বারা নির্দেশিত শ্রেণি বা জাতির পরিপূর্ণ পরিমাণকে তথা সমস্ত সদস্যকে নির্দেশ করা হয়েছে কি না তা দেখা হয়।এক্ষেত্রে যদি দেখা যায় যে, পদটির পরিপূর্ণ ব্যক্তর্থ বা পরিমাণ কে নির্দেশ করা হয়েছে, তবে মেনে নিতে হয় যে পদটি ব্যাপ্য হয়েছে।

উদাহরণ: সকল মানুষ হয় মরণশীল - A বচন

ব্যাখ্যা: এই বচন টিতে দেখা যায় যে, উদ্দেশ্য পদ তথা মানুষ নামক পদটি তার পরিপূর্ণ ব্যক্তর্থ তথা পরিমাণ কে নির্দেশ করতে সমর্থ বলে এই পদটি ব্যাপ্য।

 

পদের অব্যাপ্য হওয়ার লক্ষণ:

কোনো পদ একমাত্র তখনই অব্যাপ্য বলে বিবেচিত হবে, যখনই সেই পদটির মাধ্যমে তার সম্পূর্ণ ব্যর্থ তথা পরিমাণকে উল্লেখ না করে, তার আংশিক পরিমাণকে উল্লেখ করতে সমর্থ হয় অর্থাৎ, পদের অব্যাপ্যতার অর্থ হল সেই পদ দ্বারা নির্দেশিত পরিপূর্ণ পরিমাণকে উল্লেখ করতে না পারা। এক্ষেত্রে তাই শুধুমাত্র পদের আংশিক পরিমাণের উল্লেখ করা হয়ে থাকে।

উদাহরণ:কোনো কোনো মানুষ হয় মরণশীল।I বচন

ব্যাখ্যা:এই বচনটিতে দেখা যায় যে, উদ্দেশ্য পদ তথা মানুষ তার পরিপূর্ণ ব্যক্তর্থ বা পরিমাণকে উল্লেখ করতে সমর্থ নয় বলে তা ব্যাপ্য নয়, তা হল অব্যাপ্য। আবার মরণশীল নামক বিধেয় পদটিও পরিপূর্ণ পরিমাণকে নির্দেশ করতে সমর্থ নয় বলে তাও অব্যাপ্য রূপে গণ্য কারণ, মানুষ ছাড়াও আরও জীব আছে যারা মরণশীল। সুতরাং দেখা যায় যে, এরূপ বচনটিতে উদ্দেশ্য এবং বিধেয় পদ দুটিই অব্যাপ্য।




Tags:

নিম্নলিখিত বাক্যগুলি কে বচনে পরিণত কর

Posted by: || Monday, October 30, 2023 ||

 1) শিশুরা সরল।

L.F. A-সকল শিশু হয় সরল।

2) লীলা গায়িকা।

L.F. A- লীলা হয় গায়িকা।

3) আম মিষ্টি।

L.F. I -কোন কোন আম হয় মিষ্টি।

4)যেখানেই ধুম সেখানেই বহ্নি।

L.F. A -সকল ধূমবান স্থান হয়  বহ্নিমান স্থান।

5)সব রোগ মারাত্মক নয়।

L.F. O-কোন কোন রোগ নয় মারাত্মক।

6) কোন পাখি পশু নয়।

L.F. E-কোন পাখি নয় পশু।

7) এখন গরম নয়।

L.F. E-বর্তমান সময়টি নয় গরম।

8) দৃশ্যটি মনোরম।

L.F. A- দৃশ্যটি হয় মনোরম।

9) স্বার্থপর মানুষ আছে।

L.F. I-কোন কোন মানুষ হয় স্বার্থপর ব্যক্তি।

10) সব বাক্যবচন নয়।

L.F. O- কোন কোন বাক্য নয় বচন।

11) পারদ ছাড়া সব ধাতু কঠিন।

L.F. A - সকল অ পারদ হয় কঠিন ধাতু।

এবং L.F.  E- কোন পারদ নয় কঠিন ধাতু।

12) মানুষ মদ্যপান করে।

L.F. I- কোন কোন মানুষ হয় মদ্যপ।

Tags:

বচন - বহু বিকল্পভিত্তিক প্রশ্নাবলী বা MCQ

Posted by: || Monday, October 30, 2023 ||

 1)বাক্যের মাধ্যম কি?

Ans. বাক্যের মাধ্যম হলো ভাষা।

2) ভাষার উৎস কি?

Ans. ভাষার উৎস হলো চিন্তা।

3) বাক্যের কয়টি অংশ?

Ans. বাক্যের তিনটি অংশ।

4) বচনের অংশ কয়টি?

Ans. বচনের অংশ পাঁচটি।

5) অনুসারে বচন কয় প্রকার?

Ans. গুণ অনুসারে বচন দুই প্রকার।

6) পরিমাণ অনুসারে বচন কয় প্রকার?

Ans. পরিমাণ অনুসারে বচন দুই প্রকার।

7) গুণ ও পরিমাণ অনুসারে বচন কয় প্রকার?

Ans. গুণ ও পরিমাণ অনুসারে বচন চার প্রকার।

8) যে বচনে কিছু ঘোষণা করা হয়েছে তাকে কি বলে?

Ans. যে বচনে কিছু ঘোষণা করা হয় তাকে বলে ঘোষক বচন।

9) যুক্তির কাঠামো কি দিয়ে গঠিত হয়?

Ans. যুক্তির কাঠামো বচন দ্বারা গঠিত হয়।

10) যে বচনে একটি নির্দেশ বা অনুজ্ঞা থাকে তাকে কি বলে?

Ans. তাকে নির্দেশ সূচক বচন বলে।

Tags:

Thursday, October 26, 2023

বচনে পরিবর্তনের নিয়ম

Posted by: || Thursday, October 26, 2023 ||

উচ্চমাধ্যমিক দর্শন সাজেশন

HS Philosophy Suggestion

 

https://PhilosophySuggestions.blogspot.com

Philosophy Suggestion 

 Higher Secondary Philosophy Suggestions 

 

বচনে পরিবর্তনের নিয়ম গুলি নিম্নরূপ:

সকল,হয় A বচন সম্পূর্ণ স্বীকার।

কোন, নয় E বচন  সম্পূর্ণ অস্বীকার।

কোন কোন, হয় I বচন আংশিক স্বীকার।

কোন কোন, নয় O বচন আংশিক অস্বীকার।



১) সব,সমস্ত,প্রত্যেক, যে সে, যদি তবে, যেখানে সেখানে, যেমন তেমন, নিশ্চিত, নিশ্চিত ভাবে, সদা, সর্বদা, যে কেউ এই গুলি শব্দ যে বাক্য থাকবে সেই বাক্য কে A বচনে রূপান্তরিত বা পরিবর্তিত করতে হবে। 

বাক্যটি যদি নেতি বাচক বা না বাচক হয় তাহলে তাকে মানে সেই বাক্যটিকে O বচনে রূপান্তরিত বা পরিবর্তিত করতে হবে।

উদাহরণ: ১) শিশুরা সরল।

L.F - (A) সকল শিশু হয় সরল।

২) সব রোগ মারাত্মক নয় ।

L.F -   (O) কোনো কোনো রোগ নয় মারাত্মক।


 

২)যে বাক্যে নয়, কেউ নয়, কাউকে নয়, নেয়, বেশি কিছু নয়, কখনো নয়, একটাও নয়, একনয়, হতে পারে না, এই গুলো শব্দ যে বাক্যে থাকবে তাকে E বচনে পরিবর্তন করতে হবে।

উদাহরণ: ১) লাল ফুলের গন্ধ নেই।

L.F- (E) কোনো লাল ফুল নয় গন্ধযুক্ত বস্তু।

২) গোলাকার চতুর্ভুজ নেই।

L.F - (E) কোনো চতুর্ভুজ নয় গোলাকার।

৩) যে বাক্যে কিছু কিছু , কখনো কখনো, অল্প সংখ্যক, অধিকাংশ, সাধারণত, অনেক এই শব্দ গুলো যদি থাকে তবে I বচনে রূপান্তরিত করতে হবে।

যদি বাক্যটি না বাচক হয় তবে তাকে O বচনে রূপান্তরিত করতে হবে।

উদাহরণ: ১)কবিরা ভাবুক হয়।

L.F- (I) কোনো কোনো কবি হয় ভাবুক।

২) সব বাক্য বচন নয়।

L.F- (O) কোনো কোনো বাক্য নয় বচন।


৪) যে বাক্যে কদাচিৎ , কচিৎ, খুব কম, খুব অল্প, স্বল্প সংখ্যক ,তাই বললেই চলে  সেই বাক্যটিকে I অথবা O বচনে রূপান্তরিত করতে হবে।

•যদি হ্যাঁ থাকে তবে O বচন হবে।

•যদি না থাকে তবে I বচন হবে।

উদাহরণ: ১) কদাচিৎ মানুষ সৎ।

L.F - (O) কোনো কোনো মানুষ নয় সৎ।

২) খুবকম মানুষ চোর নয়।

L.F - (I) কোনো কোনো মানুষ হয় চোর।



৫) মাত্র, শুধুমাত্র, শুধু , কেবল মাত্র, একমাত্র, একান্ত, ছাড়া, কেউ নয়, ব্যতীত, কেউ না , এগুলো শব্দ যে বাক্যে থাকবে তাকে A বচনে রূপান্তরিত করতে হবে।

•উদ্দেশ্য কে বিধেয় করতে হবে।

•বিধেয় কে উদ্দেশ্য করতে হবে।

উদাহরণ: ১) একমাত্র নাগরিকরাই ভোটদাতা।

L.F - (A) সকল ভোতদাতা হয় নাগরিক।


৬)একটি থাকলে এবং আছে থাকলে I বচন করতে হবে, যদি নির্দিষ্ট করে বলে দেওয়া হয় তবে এ বচন করতে হবে।

উদাহরণ : ১) একটি ছাত্র বুদ্ধিমান।

L.F - (I) কোনো কোনো ছাত্র হয় বুদ্ধিমান ব্যক্তি।

২) সাদা হাতি আছে।

L.F - (I) কোনো কোনো হাতি হয় সাদা বর্ণের।






৭)জিজ্ঞাসা চিহ্ন থাকলে - যদি না বচন থাকে তবে A বচন হবে এবং যদি হ্যাঁ বাচক হয় তবে E বচন হবে।

উদাহরণ: ১) সেকি চালক নয়?

L.F - (A) সে হয় চালক ব্যক্তি।

২) সেকি বুদ্ধিমান?

L.F - (E) সে নয় বুদ্ধিমান।


৮)  গুণ ও পরিমাণ অনুসারে বচন চার প্রকার।

•সামান্য সদর্থক= A বচন।

•সামান্য নংর্থক =E বচন।

•বিশেষ সদর্থক= I বচন।

•বিশেষ নংর্থক= O বচন।

উদাহরণ:-

•মানুষ মরণশীল

L.F.- সকল মানুষ হয় মরণশীল।

গুণ - সদর্থক

পরিমাণ - সামান্য


 *প্রত্যেক মানুষ মরণশীল।

L.F. A- সকল মানুষ হয় মরণশীল।

পরিমাণ - সামান্য, গুণ - সদর্থক।

* মানুষ পূর্ণ নয়।

L.F. E- কোনো মানুষ নয় পূর্ণ।

উদ্দেশ্য - ব্যাপ্য , বিধেয় - ব্যাপ্য।


Tags:

Popular Posts

 
Powered By
Follow Now || Facebook || Instagram || WhatsApp || Message || E-mails || About || Disclaimer || Privacy || Print Page

All rights reserved || www.darshanshiksha.com || @2023